
পুনরুত্থানের শ্রেণীক্রম
09-09-2025
জনক্যালভিনসম্পর্কে৫টিবিষয়আপনারজানাউচিত।
23-09-2025“মানব জীবনের পবিত্রতা” বিষয়ক কথা বলার সময় আমরা কি বুঝাই?
বাইবেলের পরিভাষায়, মানব জীবনের পবিত্রতা সৃষ্টির মধ্যে প্রোথিত ও ভিত্তিকৃত রয়েছে। মানবজাতিকে মহাজাগতিক দুর্ঘটনা হিসেবে নয়, কিন্তু এক অনন্তকালীন ঈশ্বর কর্তৃক সযত্নে সম্পাদিত সৃষ্টি হিসেবে দেখা হয়। মানবীয় মর্যাদা ঈশ্বরের কাজ থেকে আসে। এক সসীম, নির্ভরশীল, অনিশ্চিত সম্ভাবনাময় সৃষ্টি হিসেবে তার সৃষ্টিকর্তা তাকে অনেক মর্যাদা দিয়েছেন।
আদিপুস্তকে সৃষ্টির বর্ণনা মানবীয় মর্যাদার পক্ষে একটি কাঠামো প্রদান করে:
“পরে ঈশ্বর কহিলেন, আমরা আমাদের প্রতিমূর্তিতে, আমাদের সাদৃশ্যে মনুষ্য নির্মাণ করি; আর তারা সমুদ্রের মৎসদের উপরে, আকাশের পক্ষীদের উপরে, পশুগণের উপরে, সমস্ত পৃথিবীর উপরে, ও ভুমিতে গমনশীল যাবতীয় সরীসৃপের উপরে কর্তৃত্ব করুক। পরে ঈশ্বর আপনার প্রতিমূর্তিতে মনুষ্যকে সৃষ্টি করিলেন; ঈশ্বরের প্রতিমূর্তিতেই তাহাকে সৃষ্টি করিলেন, পুরুষ ও স্ত্রী করিয়া তাহাদিগকে সৃষ্টি করিলেন।” (আদিপুস্তক ১:২৬-২৭ )
ঈশ্বরের প্রতিমূর্তিতে সৃষ্টি হওয়াই অন্যান্য সকল প্রাণী থেকে মানুষকে পৃথক করে। ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি ও সাদৃশ্যের ছাপ অতুলনীয়ভাবে ঈশ্বর ও মানুষকে সংযোগ করে। মানুষ ঈশ্বর-মত দেখার ক্ষেত্রে যদিও বাইবেলে নিশ্চিত কিছু বলা হয় নি, তবুও সৃষ্টিকর্তার সাথে এই অতুলনীয় সম্পর্কের সাথে এক উচ্চ মর্যাদা সম্পর্কযুক্ত।
মানুষ আর খাঁটি নাও হতে পারে, কিন্তু সে এখনও মানুষ। এভাবে, যেহেতু আমরা এখনও মানুষ, আমরা বৃহত্তর পরিসরে এখনও ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি ধারণ করি। আমরা এখনও মূল্যবান প্রাণী। আমরা আর যোগ্য নাও থাকতে পারি, কিন্তু এখনও আমাদের মূল্য আছে। এটাই হলো মুক্তি বিষয়ে বাইবেলের আলোড়ন-সৃষ্টিকারী বার্তা। যে প্রাণীকে ঈশ্বর সৃষ্টি করেছিলেন সেই একই প্রাণীকেই মুক্ত করতে তিনি আন্দোলিত হচ্ছেন।
পুরাতন নিয়মের অনেক বিবৃতি মানব-জীবনের মর্যাদা নিয়ে কথা বলে যেভাবে এটি স্বর্গীয় সৃষ্টিতে নিহিত রয়েছে, এর মধ্যে নিচের বিবৃতিগুলো অন্তর্ভূক্ত:
“ঈশ্বরের আত্মা আমাকে রচনা করেছেন,
সর্বশক্তিমানের নিশ্বাস আমাকে জীবন দেন।” (ইয়োব ৩৩:৪)
“তোমরা জানিও, সদাপ্রভুই ঈশ্বর;
তিনিই আমাদেরকে নির্মাণ করেছেন, আমরা তাঁরই;
আমরা তাঁর প্রজা ও তাঁর চরাণির মেষ।” (গীতসংহিতা ১০০:৩)
“ধিক্ তাকে, যে আপন নির্মাতার সাথে বিবাদ করে;
সে ত মাটির খোলার মধ্যবর্তী খোলা মাত্র।
মৃত্তিকা কি কুম্ভকারকে বলবে, ‘তুমি কি নির্মাণ করছ?’
তোমার রচিত বস্তু কি বলবে, ‘ওটির হস্ত নেই?’
ধিক্ তাকে, যে পিতাকে বলে, ‘তুমি কি জন্ম দিচ্ছ?’
কিম্বা স্ত্রীলোককে বলে, ‘তুমি কি প্রসব করছ?’
সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের পবিত্রতম ও তার নির্মাতা, এই কথা কহেন, তোমরা আগামী ঘটনা সকলের বিষয়ে আমাকে জিজ্ঞেস কর;
আমার সন্তানদের ও আমার হস্তকৃত কার্যের বিষয়ে আমাকে আদেশ দেও?
আমি পৃথিবী নির্মাণ করেছি, ও পৃথিবীর উপরে মনুষ্যের সৃষ্টি করেছি;
আমি নিজ হস্তে আকাশমণ্ডল বিস্তীর্ণ করেছি, এবং আকাশের সমস্ত বাহিনীকে আজ্ঞা দিয়ে আসছি।” (যিশাইয় ৪৫:৯-১২)
“কিন্তু এখন, হে সদাপ্রভু, তুমি আমাদের পিতা;
আমরা মৃত্তিকা, আর তুমি আমাদের কুম্ভকার;
আমরা সকলে তোমার হস্তকৃত বস্তু।”(যিশাইয় ৬৪: ৮)
মজার বিষয় হচ্ছে, যীশু খ্রীষ্ট জীবনের পবিত্রতা বিষয়ক পুরাতন নিয়মের ধারণার সবচে’ গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা দিয়েছেন:
“তোমরা শুনেছ, পূর্বকালের লোকদের নিকটে উক্ত হয়েছিল, ‘তুমি নরহত্যা করিও না,’ আর ‘যে নরহত্যা করে, সে বিচারের দায়ে পড়বে’ কিন্তু আমি তোমাদেরকে বলছি, যে কেউ আপন ভ্রাতার প্রতি ক্রোধ করে, সে বিচারের দায়ে পড়বে; আর যে কেউ আপন ভ্রাতাকে বলে, ‘রে নির্বোধ!’ সে মহাসভার দায়ে পড়বে। আর যে কেউ বলে ‘রে মূঢ়,’ সে অগ্নিময় নরকের দায়ে পড়বে।” (মথি. ৫:২১-২২)
জীবনের পবিত্রতার বিষয় অনুধাবনের ক্ষেত্রে যীশুর কথাগুলোতে গভীর তাৎপর্য রয়েছে। এখানে যীশু পুরাতন নিয়মের ব্যবস্থার নিহিতার্থকে বিস্তৃত করেছেন। তিনি সেই ধর্মীয় নেতাদের সাথে কথা বলছিলেন যাদের দশ আজ্ঞা বিষয়ে অত্যন্ত সংকীর্ণ এবং অতিসরলীকৃত ধারণা ছিল। তাঁর সময়ে, ব্যবস্থাবিদেরা এতই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন যে, যদি তারা ব্যবস্থায় স্পষ্ঠভাবে বর্ণীত দিকগুলো মান্য করতে পারেন, তবে তাদের এই ধরণের মহান গুণের জন্য তারা নিজেদের প্রশংসা করতে পারেন। অথচ, তারা এর বৃহত্তর পরিসরের নিহিতার্থগুলোকে বুঝতে ব্যর্থ হয়েছেন। যীশুর দৃষ্টিতে, ব্যবস্থা যা বিস্তারিতভাবে বলে নি, তা এর বিস্তৃত অর্থের মধ্যে পরিষ্কারভাবে নিহিত ছিল।
ব্যবস্থা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট আচরণ ও মনোভাবকে নিষিদ্ধ করে না, কিন্তু নিহিতার্থের দিক থেকে এতে নির্দিষ্ট হ্যাঁ–সূচক আচরণ ও মনোভাবকে আবশ্যক করে।
ব্যভিচারের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বিষয়ে যীশুর বিস্তৃতকরণের মধ্যে এই গুণটি দেখা যায়:
“তোমরা শুনেছ, উক্ত হয়েছিল, ‘তুমি ব্যভিচার করিও না।’ কিন্তু আমি তোমাদেরকে বলছি যে কেউ কোন স্ত্রীলোকের প্রতি কামভাবে দৃষ্টিপাত করে, সে তখনই মনে মনে তার সাথে ব্যভিচার করল।” (মথি ৫:২৭-২৮)
এখানে যীশু ব্যাখ্যা করেছেন, একজন ব্যক্তি যে শারীরিক যৌন সম্পর্ক থেকে নিজেকে বিরত রেখেছে এর মানে এই নয় যে সে সমস্ত ব্যবস্থার বাধ্য থেকেছে। ব্যভিচারের ব্যবস্থা একটি জটিল ব্যবস্থা, এটি কেবলমাত্র প্রকৃত অবৈধ যৌন মিলনকেই অন্তর্ভুক্ত করে না কিন্তু কামভাব ও ব্যভিচারের মধ্যে পড়ে এমন সমস্ত কিছুকেও অন্তর্ভুক্ত করে। যীশু কামভাবকে অন্তরের ব্যভিচার হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
ব্যবস্থা কেবলমাত্র কিছু নির্দিষ্ট নেতিবাচক আচরণ ও মনোভাবকেই নিষিদ্ধ করে না, কিন্তু নিহিতার্থের দিক থেকে কিছু নিদিষ্ট ইতিবাচক আচরণ ও মনোভাবও আবশ্যক করে। অর্থাৎ, ব্যভিচার যদি নিষিদ্ধ হয়ে থাকে, তবে সতীত্ব এবং বিশুদ্ধতা বজায় রাখা কর্তব্য।
যখন আমরা নরহত্যা বিষয়ক নিষেধাজ্ঞায় যীশুর প্রতিষ্ঠিত নিদর্শনগুলো প্রয়োগ করি, আমরা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারি যে, একদিকে, আমাদেরকে নরহত্যা বিষয়ে বৃহত্তর পরিসরে সংজ্ঞায় ধারণকৃত সকল কিছু থেকে নিজেদের বিরত রাখা উচিত, কিন্তু অন্যদিকে আমাদেরকে জীবন রক্ষা করতে, জীবনের উন্নয়ন করতে এবং যত্ন নিতে কাজ করার জন্য আমরা আজ্ঞা-প্রাপ্ত। আমাদেরকে নরহত্যার শামিল এমন সকল শাখা-প্রশাখাকে এড়িয়ে চলতে হবে এবং একই সময় জীবনকে উন্নত করার জন্য আমরা যা করতে পারি তার সমস্তই আমাদেরকে করতে হবে।
যীশু যেমন কামভাবকে ব্যভিচারের অংশ হিসেবে বিবেচনা করেছেন, তাই তিনি অন্যায্য রাগ ও অপবাদকে নরহত্যার অংশ হিসেবে দেখেছেন। কামভাব যেমন অন্তরের ব্যভিচার, তেমনি রাগ ও অপবাদ অন্তরের নরহত্যা।
কামভাব ও অপবাদের ক্ষেত্রে দশ আজ্ঞার পরিধি বিস্তৃত করার দ্বারা, যীশু এটা বলেন নি যে, কোন ব্যক্তির প্রতি কামভাব, অবৈধ শারীরিক যৌন মিলনের মতোই মন্দ। একইভাবে, যীশু বলেন নি যে অপবাদ করা নরহত্যার মতোই মন্দ। তিনি যা বলেছেন তা হলো, নরহত্যার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কোন সহ-মানবকে আহত করার মত যে কোন ব্যবস্থাকেও অন্তর্ভুক্ত করে।
এই সমস্ত কিছু কিভাবে গর্ভপাতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য? যীশুর শিক্ষায় আমরা জীবনের পবিত্রতা বিষয়ে আরেকটি জোরালো বলবৎকরণ দেখতে পাই। অন্তরের হত্যা, যেমন, অপবাদকে “সম্ভাব্য” হত্যা হিসেবে বর্ণনা করা যায়। এটা অবশ্যই “সম্ভাব্য” হত্যা, কারণ, উদাহরণ হিসেবে, রাগ ও অপবাদে এমন সম্ভাবনা থাকতে পারে, যা চুড়ান্তভাবে শারীরিক হত্যার দিকে পরিচালিত করে। অবশ্যই, সেগুলো সবর্দাই এই চুড়ান্ত পর্যায়ে পরিচালিত করে না। রাগ ও অপবাদ নিষিদ্ধ, এগুলো অন্য আরও কোন না কোন দিকে পরিচালিত করতে পারার কারণে নয়, কিন্তু এগুলো জীবনের গুণগত মানের বিষয়ে যে প্রকৃত ক্ষতিসাধন করে এই কারণে নিষিদ্ধ।
যখন গর্ভপাতের সাথে আমরা জীবনের পবিত্রতার আলোচনা সংযোগ করি, একটি সুক্ষ্ম কিন্তু প্রাসঙ্গিক সংযোগ স্থাপন করি। এমন কি একটি ভ্রুণ এক প্রকৃত জীবন্ত ব্যক্তি বলে প্রমাণ করা না গেলেও, এতে কোন সন্দেহ নেই যে, এটি ব্যক্তিতে উন্নত হচ্ছে। এর সম্ভাবনা হিমায়িত অবস্থায় থাকে না। ভ্রুণ এক গতিশীল প্রক্রিয়ায় রয়েছে – কোন প্রকার হস্তক্ষেপ অথবা অদেখা বিপর্যয় না ঘটলে, এটা নিশ্চিতই পুরোভাবে প্রকৃত এক মানব ব্যক্তি হিসেবে প্রকাশিত হবে।
যীশু খ্রীষ্ট হত্যার বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থাকে কেবলমাত্র সত্যিকারের নরহত্যার কাজ হিসেবেই দেখেন না, কিন্তু নরহত্যার সম্ভাবনা থাকে এমন কাজকেও নরহত্যা হিসাবে দেখে থাকেন। যীশু শিক্ষা দিয়েছেন যে প্রকৃত জীবনকে হত্যার সম্ভাব্য চেষ্টাও অবৈধ। তাহলে, সম্ভাব্য জীবনের প্রকৃত ধ্বংস-সাধনের নিহিতার্থগুলো কি হতে পারে?
সম্ভাব্য জীবনের প্রকৃত ধ্বংস-সাধন প্রকৃত জীবনের সম্ভাব্য ধ্বংস-সাধন একই বিষয় নয়। এগুলো অভিন্ন ঘটনাও নয়, কিন্তু আমরা সম্ভাব্য জীবনের ধ্বংস-সাধনের আগে অবশ্যম্ভাবী পরিণতিগুলো যত্নপূর্বক বিবেচনা করতে আমাদের একান্ত ভাবনায় যথেষ্ট ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে। যদি ব্যবস্থার এই দিকটি নরহত্যার বিরুদ্ধে বিস্তৃত ও জটিল নিষেধাজ্ঞার মাঝে গর্ভপাতকে পুরোভাবে ও চুড়ান্তভাবে তুলে না ধরে, দ্বিতীয় দিকটি তা পরিষ্কারভাবে তুলে ধরে।
ব্যবস্থার নেতিবাচক নিষেধাজ্ঞাগুলো ইতিবাচক মনোভাব ও কাজের আভাস দেয়। উদাহরণ হিসেবে, ব্যভিচারের বিরুদ্ধে বাইবেলীয় ব্যবস্থা আবার সতীত্ব এবং পবিত্রতাকে আবশ্যক করে। একইভাবে, যখন কোন ব্যবস্থাকে ইতিবাচক আকারে বলা হয়, তখন এর নেতিবাচক বৈপরিত্যগুলো অস্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ। উদাহরণস্বরূপ, যদি ঈশ্বর আমাদেরকে আমাদের টাকা পয়সা বিষয়ে উত্তম ধনাধ্যক্ষ হতে আজ্ঞা দেন, এর পরিষ্কার মানে হলো আমাদের যেনতেন অপচয়কারী হওয়া উচিত নয়। কঠোর পরিশ্রম করার ইতিবাচক আদেশ হলো, কাজে অলসতার বিরুদ্ধে অস্পষ্টভাবে এক নেতিবাচক নিষেধাজ্ঞা।
প্রকৃত হত্যা ও সম্ভাব্য হত্যার বিরুদ্ধে নেতিবাচক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে জীবনকে সুরক্ষা এবং জিইয়ে রাখার জন্য কাজ করার ইতিবাচক এক হুকুমকেও অস্পষ্টভাবে জড়িত করে। হত্যার বিরুদ্ধে দাঁড়ানো মানে জীবনের উন্নয়নে কাজ করা। গর্ভপাত আর যাই করুক না কেন, এটা অনাগত শিশুর জীবনকে সামনে এগিয়ে নেয় না। যদিও কোন কোন ব্যক্তি যারা সন্তান-সন্তুতি চান না, তারা যুক্তি দেখাতে পারেন যে, গর্ভপাত তাদের জীবন-যাত্রার মানকে উন্নত করে, কিন্তু এটা বেড়ে উঠা অনাগত শিশুর বিষয়ে যে প্রশ্ন রাখা হচ্ছে তার জীবনের উন্নয়ন করে না।বাইবেল সকল মানব জীবনের অতিশয় মহান মূল্যবান বিষয়টির পক্ষে দাঁড়াতে অবিচলভাবে জোরালো ভূমিকা রাখে। দরিদ্র, নিপীড়িত, বিধবা, এতিম, এবং প্রতিবন্ধী – বাইবেলে সকলকেই অতি মর্যাদা দেয়া হয়েছে। এভাবে, গর্ভপাত ইস্যুটি শাস্ত্রের এই প্রধান শিক্ষার সাথে অবশ্যই সংঘাতে লিপ্ত হবে। যখন সস্তাভাবে এবং সহজেই, এমন কি একটি সম্ভাব্য মানব জীবনের ধ্বংস-সাধন অথবা নিঃশেষ করা হয়, তখন জীবনের পবিত্রতা এবং মানুষের মর্যাদার সমগ্রিক দিকের উপরে কালো ছায়ার এক ধ্বস এসে পড়ে।
এই উদ্ধৃতি R.C. Sproul এর লেখা Abortion: A Rational Look at an Emotional Issue থেকে নেওয়া হয়েছে।
এই প্রবন্ধটি মূলতঃ লিগনিয়্যার মিনিস্ট্রিজ ব্লগে প্রকাশিত হয়েছিল।


