নির্দোষিতার কার্য-সহায়ক কারণ

স্বাধীনতা-পক্ষপাতী: এর অর্থ কি?
10-09-2024
ঈশ্বর সার্বভৌম, তাহলে মানুষ কিভাবে স্বাধীন?
17-09-2024
স্বাধীনতা-পক্ষপাতী: এর অর্থ কি?
10-09-2024
ঈশ্বর সার্বভৌম, তাহলে মানুষ কিভাবে স্বাধীন?
17-09-2024

নির্দোষিতার কার্য-সহায়ক কারণ

The Instrumental Cause of Justification

xr:d:DAFXk0WDSFg:25,j:45162075609,t:23011320

নির্দোষিতা বিষয়ক সংষ্কার-পন্থি মতবাদকে প্রায়ই ‘সোলা ফিদে’ শদ্বগুচ্ছ দ্বারা সারাংশকৃত করা হয়, যার অর্থ হলো “শুধুমাত্র বিশ্বাস।” ‘সোলা ফিদে’ বাক্যাংশটি শুধুমাত্র বিশ্বাস দ্বারা নির্দোষিতার শিক্ষাকে সমর্থন করে।
রোমান ক্যাথলিক মণ্ডলীও, ঐতিহাসিকভাবে, বিশ্বাস দ্বারাই নির্দোষিতা মতবাদ শিক্ষা দিয়েছে। তারা বলে, বিশ্বাস হলো নির্দোষিতার প্রাথমিক স্তর। এটা আমাদের নির্দোষিতার ভিত্তি ও মূল। রোম নির্দোষিতার জন্য বিশ্বাসের আবশ্যকতার উপরে জোর দেয়। তাই, রোম দ্বারা ‘সোলা ফিদে’ শব্দগুচ্ছে ‘ফিদে’ বা ‘বিশ্বাসকে’ পরিষ্কারভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে। রোম দ্বারা যা নিশ্চিত করা হয় নি, তা হলো, ‘সোলা’ বা ‘শুধুমাত্র’, কারণ যদিও বিশ্বাস নির্দোষিতার জন্য সূচনা, ভিত্তি, এবং মূল, তবুও নির্দোষিতাকে ফলপ্রসূ করতে এর সামান্য উপস্থিতি যথেষ্ট নয়। আমাদের নির্দোষ-গণিত হওয়ার জন্য বিশ্বাসের পাশাপাশি আরও – এক আবশ্যকীয় শর্ত – অবশ্যই থাকতে হবে। আবশ্যকীয় শর্ত বলতে এমন কিছু যা বিশ্বাসের প্রভাব বা পরিণতি হিসেবে অবশ্যই উপস্থিত থাকবে, কিন্তু এর উপস্থিতি ফলাফলকে নিশ্চিত করে না।
উদাহরণস্বরূপ, স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে, আগুনের জন্যে আবশ্যকীয় শর্ত হলো অক্সিজেনের উপস্থিতি। কিন্তু, আমাদের বেলায় সৌভাগ্যক্রমে, শুধুমাত্র অক্সিজেনের উপস্থিতিই আগুন জ্বালানোর জন্য যথেষ্ট নয়। যদি হতো, তবে আমরা যতবারই নিশ্বাস নিই, ততবারই আমাদের মধ্যে আগুন জ্বলে উঠত। তাই আমরা আবশ্যকীয় শর্ত এবং পর্যাপ্ত শর্তের মধ্যে পার্থক্য করি। পর্যাপ্ত শর্ত অবশ্যই নিশ্চিত করে যে ফলাফল আসবেই।
সেই পার্থক্যের পরিপ্রেক্ষিতে, আমরা বিশ্বাস ও নির্দোষিতার মাঝেকার সম্পর্ক বিষয়ে রোমান ক্যাথলিক মত ও সংষ্কার-পন্থি মতের মধ্যে ভিন্নতা দেখতে পাই। রোমান মতে, নির্দোষিতার জন্য বিশ্বাস এক আবশ্যকীয় শর্ত, কিন্তু এর জন্য পর্যাপ্ত শর্ত নয়। প্রোটেস্ট্যান্ট মতে, বিশ্বাস নির্দোষিতার জন্য কেবলমাত্র আবশ্যকীয় এক শর্ত নয় কিন্তু এক পর্যাপ্ত শর্তও। অর্থাৎ, যখন আমরা খ্রীষ্টেতে বিশ্বাস ও আস্থা রাখি, তখনই ঈশ্বর তাঁর দৃষ্টিতে আমাদেরকে একেবারে নিশ্চিতভাবেই নির্দোষ-গণিত বলে ঘোষণা করেন। সংষ্কার-পন্থি, যা বাইবেল ভিত্তিক মত, তা হচ্ছে – যদি বিশ্বাস উপস্থিত থাকে, তবে নির্দোষিতাও অপরিহার্যভাবে উপস্থিত থাকে।
সংষ্কার-পন্থি মতে যা চিন্তাও করা যায় না, তা হলো বিশ্বাস ব্যতিরেকে আমরা নির্দোষ-গণিত হতে পারি। বিশ্বাস ছাড়া আমরা নির্দোষিতা পেতে পারি না, এবং নির্দোষিতা ব্যতিরেকে আমরা বিশ্বাস পেতে পারি না। রোম বলছে যে, বিশ্বাস ছাড়া আমরা নির্দোষিতা পেতে পারি না, কিন্তু নির্দোষিতা ছাড়া আমরা বিশ্বাস পেতে পারি। আমরা আমাদের বিশ্বাস পেতে পারি, কিন্তু কোন একটি মৃত্যুযোগ্য পাপ করলে, তা নির্দোষিতার অনুগ্রহকে ধ্বংস করে দেয়, যাতে আমরা নরকের-যোগ্য হব (যদি যথাযথ শাস্তি-ভোগ না করি)। কিন্তু সংষ্কারকদের বেলায়, আমাদের জন্য অনুগ্রহ গ্রহণ এবং নির্দোষিতার অবস্থা ধরে রাখার জন্য আবশ্যকীয় হিসেবে সত্যিকার বিশ্বাসের সামান্য সে অধিকারই যথেষ্ট।
কনফেশন এ বিষয়ে বলছে:
বিশ্বাস, এভাবে খ্রীষ্টকে গ্রহণ করা এবং খ্রীষ্ট ও তাঁর ধার্মিকতায় বিশ্রান্ত থাকায়, নির্দোষিতার একমাত্র কার্য-সহায়ক।
‘কার্য-সহায়ক’ হলো একটি উপায় যা কোন সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যখন ওয়েস্টমিন্স্টার কনফেশনের সন্নিবেশকারীগণ লিখেছেন, বিশ্বাসই নির্দোষিতার একমাত্র কার্য-সহায়ক, তারা ষোড়শ শতকের নির্দোষিতার কার্য-সহায়ক কারণ সম্পর্কিত বিতর্ক সম্পর্কে সচেতন ছিলেন। নির্দোষিতা কার্য-সহায়ক কারণ – এই মতবাদ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা আবশ্যক – কারণ আমরা কিভাবে পরিত্রাণ লাভ করেছি, এটা সেই সমন্ধে।
কার্য-সহায়ক কারণ পরিভাষাটি ইতিহাসের দিক থেকে খ্রীষ্ট-পূর্ব চতুর্থ শতকে, অ্যারিস্টটলের দর্শনের সময়কালীন। তিনি গতি এবং পরিবর্তনকে ব্যখ্যা করার জন্য সচেষ্ট ছিলেন। সেই প্রক্রিয়ায়, সে সমস্ত কারণগুলোকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করেছেন যেগুলো কোন কিছুর অবস্থা বা স্থিতাবস্থার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অবদান রাখে। সেই বিষয়টি কিভাবে এখানে আমাদের প্রশ্নের সাথে সম্পর্কযুক্ত? আমরা, স্বভাবগতভাবে, নির্দোষ-গণিত নই। আমরা অন্যায্য, এবং ঈশ্বরের সম্মুখে আমাদের স্থিতাবস্থা হলো, আমরা তাঁর নিরঙ্কুশ ক্রোধের যোগ্য। আমাদের স্থিতাবস্থার পরিবর্তন আমাদের দরকার, তা হচ্ছে এক নরকবাস থেকে এক নির্দোষিতার অবস্থান।
অ্যারিস্টটল চার ধরণের আলাদা আলাদা কারণ তুলে ধরেছেন: রূপগত কারণ, নিমিত্ত কারণ, পরিণতি কারণ, এবং উপাদান কারণ। তিনি কার্য-সহায়ক কারণকে যুক্ত করেন নি। তার চার ধরণের কারণসমুহ, তথাপিও, কার্য-সহায়ক কারণ ধারণার ভিত্তি গেঁথে দিয়েছে।
তিনি একটি প্রতিমার দৃষ্টান্ত ব্যবহার করেছেন যা পাথর-খনি থেকে এক পাথর খন্ড থেকে শুরু হয়। অ্যারিস্টটল এই পাথর খন্ড, যে পদার্থ থেকে কোন কিছু তৈরিকৃত হয়, সেটিকে উপাদান কারণ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। রূপগত কারণ হলো ভাস্করের মনে থাকা ধারণা, বা তার নকশা বা রূপরেখা, যে উপায়ে তিনি তার সমাপ্তকৃত জিনিসিটি দেখতে চান। কোন ফলাফলের আগে অবশ্যই একটি ধারণা থাকতে হবে। নিমিত্ত কারণ হলো তা, যা এই পাথর থেকে একটি প্রতিমায় পরিবর্তনে আনীত হয়, এবং এই ক্ষেত্রে, এটা হলো ভাস্কর নিজে। কেবল তিনিই এটি ঘটান। পরিণতি কারণ হলো এর উদ্দেশ্য যার জন্য এই জিনিসটি তৈরী হয়েছে, যা এই ক্ষেত্রে হতে পারে কোন বাগানের সৌন্দর্য বর্ধন করা।
এই চার কারণগুলোর সাথে, আমরা এই কার্যসাধক-কারণের ধারণাকে যুক্ত করতে পারি, এটা হলো সেই উপায় যদ্বারা পরিবর্তনটি সংঘটিত হয়। ভাস্কর যদি একটি পাথর খণ্ডকে একটি প্রতিমায় পরিণত করতে চান, তবে তাকে পাথরটিকে আকৃতি, রূপ এবং মসৃণ করার জন্য এটাকে চাঁচতে হবে। এক্ষেত্রে তার বাটালি এবং হাতুড়ি হলো তার যন্ত্র যেগুলো দ্বারা এটাকে কারুকার্যমণ্ডিতভাবে পরিবর্তন করেন। ইংরেজীতে, আমরা ‘উপায়’ বলতে প্রায়ই ‘দ্বারা’ ও ‘মধ্যদিয়ে’ বুঝে থাকি।
সংষ্কারকগণ যখন বলেছেন, নির্দোষিতা বিশ্বাস দ্বারা বা বিশ্বাসের মধ্যদিয়ে, তারা নিশ্চিত করেছেন যে, যে উপায় বা কার্যসাধক-কারণ দ্বারা আমরা নির্দোষ-গণিত হই, তা হচ্ছে বিশ্বাস ও শুধুমাত্র বিশ্বাস। অনন্ত নরকবাস থেকে নির্দোষিতার অবস্থানে আমাদেরকে নিয়ে আসার জন্য শুধুমাত্র যে আবশ্যকীয় উপায় আমাদের প্রয়োজন, তা হলো বিশ্বাস, কিন্তু আমাদের নির্দোষ-গণিত হওয়ার জন্য শুধু বিশ্বাসই আমাদের প্রয়োজন নয়। নির্দোষ-গণিত হওয়ার জন্য আমাদের খ্রীষ্টকেও প্রয়োজন। অর্থাৎ, নির্দোষ-গণিত হওয়ার জন্য, তাঁর সিদ্ধ নির্দোষিতা এবং ক্রুশের উপর তাঁর প্রায়শ্চিত্বও আমাদের প্রয়োজন। ঈশ্বরের দিক থেকে নির্দোষিতা ও ন্যায়বিচারের মানদন্ড পুরণের জন্য আবশ্যকীয় সমস্ত কিছুই খ্রীষ্টের কাজে ও কাজের মধ্যদিয়ে বস্তুনিষ্ঠভাবে পূরণ হয়েছে। তিনি এর সমস্তটুকুই সম্পন্ন করেছেন। নির্দোষিতার উপরে পুরো রোমান ক্যাথলিক-প্রোটেস্ট্যান্ট বিতর্ক খ্রীষ্টের বস্তুনিষ্ঠ কাজের উপর নয়, যতটা না তাঁর কাজের সুবিধাগুলো আমরা কিভাবে পেতে পারি তা নিয়ে। খ্রীষ্টের বস্তুনিষ্ঠ কাজ কিভাবে আত্মগতভাবে গ্রহণ করা হয়? প্রেরিত পৌলের শিক্ষার উপর ভিত্তি করে সংষ্কারকগণ এর যে উত্তর দিয়েছেন, তা হচ্ছে “শুধুমাত্র বিশ্বাসে ও বিশ্বাসের মধ্যদিয়ে, অথবা বিশ্বাস দ্বারা ও বিশ্বাসের মধ্যদিয়ে।” কিন্তু বিশ্বাস একাই আমাদেরকে পরিত্রাণ দেয় না। যখন আমরা বলি যে শুধুমাত্র বিশ্বাস দ্বারাই নির্দোষিতা, সেক্ষেত্রে আমরা বলছি যে, নির্দোষিতা শুধুমাত্র খ্রীষ্টে আমাদের বিশ্বাস দ্বারা ও বিশ্বাসের মধ্যদিয়ে।
রোমের মত অনুসারে, নির্দোষিতার কার্যসাধক-কারণ হলো বাপ্তিস্ম এবং পাপের-শাস্তিভোগ। রোম এই আচারানুষ্ঠানগুলো দ্বারা ও এগুলোর মধ্যদিয়ে ব্যক্তির নির্দোষ-গণিত হওয়ার উপায় হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে। পার্থক্য দেখা যায় পুরোহিত-আরোপীত আচারানুষ্ঠান (অর্থাৎ, মণ্ডলীর আচারানুষ্ঠানিক অনুশাসনের মধ্যদিয়ে) দ্বারা সম্পাদিত পরিত্রাণ এবং শুধুমাত্র খ্রীষ্টে বিশ্বাসের মধ্যদিয়ে অভিজ্ঞতা-লব্ধ পরিত্রাণের মধ্যে। এখানেই এই জগতে সমস্ত মতভেদের কারণ। কনফেশন মতে, বিশ্বাসই নির্দোষিতার একমাত্র উপায়, কারণ শুধুমাত্র বিশ্বাসের মধ্যদিয়ে খ্রীষ্টের ধার্মিকতায় আমরা বিশ্রান্ত থাকি এবং সে ধার্মিকতা গ্রহণ করি। খ্রীষ্টের ধার্মিকতা, তাঁর প্রায়শ্চিত্বের আশীর্বাদ, আমাদের নির্দোষিতার বস্তুনিষ্ঠ যোগ্যতা বা ভিত্তি, যে কেউ বিশ্বাস করে তাকে বিনামূল্যে দেয়া হয়। “ধার্মিক ব্যক্তি বিশ্বাস হেতু বাঁচবে” (রোমীয় ১:১৭ পদ)। আমরা বিশ্বাস এবং কাজের দ্বারা নির্দোষ-গণিত হই না কিন্তু শুধুমাত্র বিশ্বাস দ্বারা হই। ঈশ্বরের রাজ্যে প্রবেশের জন্য শুধু যা প্রয়োজন, তা হলো শুধুমাত্র খ্রীষ্টের কাজে বিশ্বাস বা নির্ভরতা।
বিশ্বাস আমাদের নির্দোষিতার ভিত্তি নয়। আমাদের নির্দোষিতার ভিত্তি হলো খ্রীষ্টের ধার্মিকতা, তাঁর যোগ্যতা। সংষ্কারকগণ বলেছেন যে, আমাদের নির্দোষিতার গুণগত কারণ হলো শুধুমাত্র খ্রীষ্টের ধার্মিকতা। আমাদের নির্দোষিতার কার্যসাধক-কারণ হলো বিশ্বাস, কিন্তু যখন আমরা শুধুমাত্র বিশ্বাস দ্বারাই নির্দোষ-গণিত হয়েছি বলি, এর দ্বারা আমরা এটা বুঝাচ্ছি না যে, বিশ্বাস হলো আমাদের একটা গুণগত কাজ যা আমাদের নির্দোষিতার ভিত্তিতে কিছু অবদান রাখে।
তা বাস্তবিকভাবে কি পার্থক্য তৈরী করে? অনেক লোক আছেন যারা বলেন যে তারা শুধুমাত্র বিশ্বাস দ্বারা নির্দোষিতায় বিশ্বাস করেন, কিন্তু তারা তাদের বিশ্বাসের উপরে নির্ভর করেন যেন তাদের সে বিশ্বাস ঈশ্বরের ন্যায়বিচারের দাবীগুলোকে সন্তুষ্ট করতে গুণ বা সৎকাজ। সত্যতা হচ্ছে, ব্যক্তির মধ্যে থাকা বিশ্বাস তার হিসেবে কোন গুণ জমা করে না। এটা তার হিসেবে আরোপণের দ্বারা অসীম গুণ যোগ করে বটে, কিন্তু তা খ্রীষ্টের গুণ যা তাতে আরোপীত হয়। আমরা শুধুমাত্র বিশ্বাস হেতুই খ্রীষ্টের গুণ লাভ করতে পারি, এবং তাতে আর কোন গুণ নেই। আমাদেরকে শুধুমাত্র একজনই রক্ষা করতে পারেন, তিনি খ্রীষ্ট, এবং শুধুমাত্র যে উপায়ে আমরা তাঁর কাছে যেতে পারি, তা হলো বিশ্বাসের মধ্যদিয়ে। আমরা আমাদের পরিত্রাণের জন্য খ্রীষ্ট ও তাঁর ধার্মিকতা ব্যতীত আমাদের জীবনে অন্য আর কোন কিছু্র উপর নির্ভর করি না।

এই উদ্ধৃতিটি আর. সি. স্প্রৌল কর্তৃক রচিত Truths We Confess থেকে নেয়া হয়েছে। ‘ট্রুথস উই কনফেস’, এখন হুবহু পরিমার্জিত হয়েছে এবং একটি খণ্ডে পাওয়া যাচ্ছে। ডঃ স্প্রৌল পাঠকগণকে এ উল্লেখযোগ্য কনফেশনের সাথে পরিচয় করে দিচ্ছেন, যাতে এগুলোকে আধুনিক জীবনে এর অন্তদৃষ্টি ব্যাখ্যা করা যায় এবং প্রয়োগ করা যায়। শক্ত-মলাটের কপির জন্য আজই অর্ডার করুন।

আর. সি. স্প্রৌল
আর. সি. স্প্রৌল
ডঃ আর. সি. স্পৌল লিগোনিয়ার মিনিস্ট্রিজ-এর প্রতিষ্ঠাতা, ফ্লোরিডাস্থ স্যানফোর্ড-এ সেন্ট এ্যান্ড্রুস চ্যাপেল -এর প্রতিষ্ঠাতা পালক, রিফরমেশন বাইবেল কলেজের প্রথম সভাপতি, এবং টেবলটক ম্যাগাজিনের নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন। তার রেডিও প্রোগ্রাম, রিনিউইং ইয়োর মাইন্ড, আজও প্রতিদিন সমস্ত পৃথিবী জুড়ে, শত-শত রেডিও স্টেশনে সম্প্রচার হয়ে থাকে এবং সেগুলো অনলাইনে শোনারও সুবিধা রয়েছে। একশতেরও বেশি পুস্তক তিনি লিখেছেন, যার মধ্যে রয়েছে দ্যা হোলিনেস অফ গড, চোজেন বাই গড, এবং এভরিওয়ানস্‌ এ্যা থিওলজিয়্যান। শাস্ত্রের নির্ভূলতার পক্ষ-সমর্থন করার ক্ষেত্রে এবং ঈশ্বরের বাক্যের উপর দৃঢ় প্রত্যয় সহকারে ঈশ্বরের লোকদের স্থির থাকার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে উৎসাহিত করার ক্ষেত্রে সমস্ত বিশ্ব জুড়ে তিনি জনপ্রিয়।